☞ লেখার ডাগর মাঠ ⚂: মহাভারত

রবিবার, অক্টোবর ৭

মহাভারত

মধুসূদন মানে শ্রীকৃষ্ণ কোন নারী’র প্রতি অনুরক্তা হয়ে “ রাক্ষসবিবাহ” করেছিলেন ?

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

এতে সদস্যতা: মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)

অনুকবিতা

যদি ভালবাস / তবে ফুলের গায়ে হাত রাখ , বাতাসে ওড়া গন্ধ গায়ে মাখ । যদি প্রেম কর / সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে ঢেউ গুনো , দিঘীর কাছে কখনও দাঁড়িও না । যদি ভালবাসা কখনও অ-প্রেম হয় । ফুল ফিকে হবে / সমুদ্র হারাবে ঢেউ ।

পারমিটেড হিপোক্রিসি

মহাভারতের অন্তত দুটি জায়গায় কতগুলো' পারমিটেড হিপোক্রিসি'র কথা বলা আছে বলা হয়েছে পাঁচটা ব্যাপারে মিথ্যা বললে কোন দোষ নেই এবং এই প্রসঙ্গটা একবার এসেছে মহাভারতের আদি পর্বে আর একবার কর্ণপর্বে পাঁচ মিথ্যার একটি হল - নর্মবচন , অর্থাৎ বন্ধু-বান্ধবের মধ্যে ঠাট্টা-ইয়ারকির সময় মিথ্যা বললেও দোষ নেই

দ্বিতীয়টা হলো- মেয়েদের কাছে মিথ্যা বললে দোষ নেই দোষ নেই বিয়ের সময়ে মিথ্যা কথা বলায় যেমন , একজন পুরুষ যে রমনীর সঙ্গে সঙ্গম করছেন অথচ বলছেন আমি তাকে ভালবাসি না -স্ত্রীষুগম্যাসু অহমেনাং ন রময়ে-এরকম বললে সেটা মিথ্যা নয় তারপর কর্ণপর্বে শ্রীকৃষ্ণ বলেছেন-অনেক সত্যই আছে যা বলা উচিত নয় , বরঞ্চ সেখানে মিথ্যাই বলা উচিত

মহাভারতের শেষ দুইটি মিথ্যার জায়গা হল-টাকা পয়সা সব চলে যাচ্ছে, অথবা আমার প্রান সংসয় উপস্থিত -এমন মিথ্যা বলায় দোষ নেই ।

ধর্মান্তারিত

১৮৮৩ খ্রীঃ ডা. জেমস ওয়াইজ লেখেন, বাঙালী মুসলমানদের উৎপত্তি মুগল বা পাঠান বংশ থেকে হয়নি ৷ প্রকৃতপক্ষে তারা হল ধর্মান্তারিত হিন্দু ৷ স্যার হাবার্ট রিজলিও লেখেন, বাংলাদেশের মুসলিমরা হিন্দু সমাজের নিম্নশ্রেনী থেকে উদ্ভূত ৷

আধুনিক নৃতত্ববিদদের মতে পূর্ববঙ্গের মুসলমানদের মধ্যে বিদেশী উপাদান খুবই সামান্য আছে ৷ অর্থাৎ জাতিতত্বের দিক থেকে বাঙালী হিন্দু ও মুসলিমের মধ্যে বিশেষ কোন পার্থক্য নেই ৷

অণুকবিতা

সেই যে

আমার পৃথিবী এক রাতে

তারারা রাতভর কেঁদেছিল/

“অন্যদের ছাড়া

আমি

একা..।

তোমাকে ছাড়া

আমি

একাকী...।”

♥

“ আমি তোমাকে ঘৃণা করি

আমাকে তৈরি কর-বো বলে

আমি তোমাকে ভালবাসি

ভাবতে থাকি

জীবত থাকি

লিখতে থাকি-

স্ক্র্যাপ কাগজে দুষ্টু লাইন ।”

★

“কোন আকাশ নেই

নেই কোন পৃথিবী

তবু খিদে পায়

অক্সিজেন জ’মে বুকে ।”