রবিবার, মার্চ ২৬
শুক্রবার, মার্চ ২৪
ধর্ম ও ঈশ্বর নিয়ে আলোচনা fb
Debajyoti Dutta
পিকে অপরাধী তিনটি নাস্তিকের নাম দাও ।
Kallol Kumar
পরিচিত নাকি অপরিচিত?
Debajyoti Dutta
দাও না চিনি যাদের
Kallol Kumar
সানিউর রহমান,জয় রহমান,খায়রুল আনাম।
Debajyoti Dutta
এরা নাস্তিক নাকি?
Kallol Kumar
স্বঘোষিত।
Debajyoti Dutta
চিনি না
Debajyoti Dutta
অপরাধ ?
Kallol Kumar
সানিউর রহমানে অপরাধ আপাতত পালিয়ে জাল ডকুমেন্টে অন্য দেশে আছেন,টাকা তুলছেন মুসলিমদের গালাগালি করে।ভিডিও দিচ্ছেন মুসলিম গালমন্দ করে কামিয়ে খাচ্ছেন।
জয় রহমান হাতে রাধা স্বামীর উল্কি করে বাপ মা কে পিটাচ্ছেন(পাড়ার সংগৃহীত তথ্যানুসারে),মদ খেয়ে স্বাতীক বাড়ীতে গরুর মাংস রান্না করছেন বাবা মায়ের কথা অগ্রাহ্য করে।ধর্ম পরিবর্তন করে কবীর সুমনের মতো বিবাহ নেশায় আক্রান্ত।ফেক আইডি ফেসবুকে চালান।
খায়রুল আনাম কথিত নাস্তিক বামপন্থায় আক্রান্ত,বিজেপি আর এস এস শুনলে জন্মধর্ম মনে পড়ে।এনার সাথে আমার ভালোলাগা আছে জ্ঞান আছে বলে তাই এনার বিষয়ে আর বিশদ বলবো না।কথিত আছে ছুপা মুল্লা বলে।
Debajyoti Dutta
দুর এরা নাস্তিক না !
কবির সুমন এখন টুপি পড়ে
Kallol Kumar
নাস্তিক স্বঘোষিত। নাস্তিক বলে কিছু হয় নাকি? নাস্তিক্যবাদ তো সনাতনেরই একটা ধারা।
Debajyoti Dutta
নাস্তিক মানে যে নিজেকে বিশ্বাস করে না
Debajyoti Dutta
বুঝতে পারলা ?
Debajyoti Dutta
যে ঈশ্বরকে বিশ্বাস করেনা তাকে নাস্তিক বলে না
Kallol Kumar
নন্দন দা বলবে।
আমি জানতাম যার বেদে বিশ্বাস নেই।বা ইশ্বরে বিশ্বাস নেই।
নন্দন দা বলে যে সন্দেহবাতিক প্রশ্নপ্রবন সেই নাস্তিক।
Debajyoti Dutta
ওটা ধার্মীকরা দিয়েছে
Debajyoti Dutta
প্রত্যেকটা মানুষের ধর্ম আছে । ধর্ম ছাড়া কোনো বস্ত ও জীব নেই
প্রকৃত বৈশিষ্ট গুন এই তিনটিই ধর্ম ।
Kallol Kumar
হুম। রিলিজিয়ন আর ধর্ম আলাদা।
এখানে উদাউট রিলিজিয়ন বোঝাচ্ছে নন্দন দা আসলে
Debajyoti Dutta
তোমাদের আলোচনা দেখি ।
সমাধানহীন আলোচনা হয় তোমাদের
Kallol Kumar
আমি টাইম পাস করি তবে আরব সংস্কৃতির উপর রাগ আছে অস্বীকার করবো না।
Debajyoti Dutta
ওটা পোষাকী ধর্মমত
হিন্দুদেরটাও যে খুব ভাল ইতিহাস তা বলে না
খুব ভাল হতো........।
ধর্ম নিয়ে কথা বললে বা লিখলে ধর্ম প্রান মানুষগুলো রে রে করে তেরে আসে । আরে বাবা তোমরা না বলো , ঈশ্বর সর্বশক্তিমান । এ কথা তো তোমরা বলো না । যে জনগণের শক্তিই ঈশ্বরের শক্তি । হ্যাঁরে ভাই , ঈশ্বর শক্তি প্রয়োগে এরিয়াও ভাগ করে নিয়েছেন । ভারতে যেমন ভগবানের শক্তি বেশি । তেমনী বাংলাদেশে আল্লার শক্তি বেশি আবার ময়ানমারে বৌদ্ধদের ।
আজ পর্যন্ত প্রচুর ধর্ম পুস্তক পড়েছি । কোনো পুস্তকেই দেখিনি ঈশ্বরকে বলতে । হে মানব জাতি আমার অস্তিত্ব আমিই রক্ষা করব । আমার অস্তিত্ব রক্ষায় তোমরা হানাহানি করো না । তোমরা বিশ্বাস রাখবা আমার প্রতি যে ,আমি সর্বশক্তিমান । কোনো ধর্মীয় পুস্তকেই আমি এই কথাটি ঈশ্বরকে বলতে দেখিনি । বললে ভাল হতো । ঈশ্বরের দুনিয়ায় বিভাজন থাকত না । আস্তিকরা ধর্ম যাওয়ার টেনশনে ভুগতেন না ।
- নাস্তিক দেব
Debajyoti Dutta
এই লেখাটার উত্তর দাও
Kallol Kumar
আপনার বাড়ীতে কিছু খারাপ ঘটমান অতীত বা অভ্যেস থাকলে সেটা পরিবর্তন যদি করতে পারেন তাহলে সেটা ভালো।
কিন্তু এরকম জদি হয় জানি ভুল কাজ তবু দাদু বলে গেছেন তাই ওটাই মানতে হবে,ভুল বলা যাবে না।সেটা সঠিক হয় কিকরে।
Kallol Kumar
ইশ্বর এক শক্তি আর পৃথিবী সেই শক্তির আধান।শক্তি আর আধান সকলকে চালনা করে তাই সকলের মধ্যেই ঈশ্বর,আমরা সবাই সেই শক্তির অংশ।মানুশের মধ্যেই ঈশ্বর। জীবই শীব আবার জীবে প্রেম কিরে জেইজন সেইজন সেবিছে ঈশ্বর
Debajyoti Dutta
যখন হিন্দু মুসলিমে রক্তারক্তি করে তখন কি ঈশ্বরের সাথে ঈশ্বরের বিবাদ হয় ?
Debajyoti Dutta
ধর্ম বস্তুবাদ
ধর্মমত ভাববাদ
গণ্ডগোলটা এখানেই
Kallol Kumar
হিন্দু মুসলিমের লড়াই কেনো হবে? ধর্ম আর অধর্মের লড়াই হয়।মুসলিম রাও সনাতন।আরবী সংস্কৃতি,আর নবী নামক গুরুপ্রথা ওটা।
Debajyoti Dutta
হলো না , তোমার ঈশ্বর সংজ্ঞার সাথে পরবর্তি ব্যাখ্যা
Debajyoti Dutta
পৃথিবীতে মন্দির মসজিদ ভাঙার যত ইতিহাস আছে তা ধার্মীকরাই করেছে । নিজের ঈশ্বরকে প্রতিষ্ঠা করতে ।
আজকে কোন মুসলিম যদি ভাবে সাবা পৃথিবীর মানুষকে আমি অস্ত্রের ভয়ে ইসলামি বানাব । কাজটা তোমার কাছে অন্যায় মনে হতে পারে সে তো ধর্ম প্রতিষ্ঠা করতেই অস্ত্র ধরছে ,মানে তার ঈশ্বরকে প্রতিষ্ঠা করতে । যেখানে ঈশ্বর প্রতিষ্ঠা মূল লক্ষ সেখানে তুমি কিভাবে বলতে পার তিনি যা করছেন অন্যায় করছেন
Kallol Kumar
সনাতন কাউকে অস্রের ভয়ে ধর্ম পরিবর্তন করতে করাতে বলেছে?
Debajyoti Dutta
তুমি জাননা । শঙ্করা চার্য্যের জীবনি পড়ো । ল্যাঠাল বাহিনী নিয়ে সারা ভারতে কি করেছে ।
Debajyoti Dutta
সনাতনে কিভাল আছে প্রস্নটা তা না । এখানে আমি ন্যায় অন্যায়ের সজ্ঞা দিলাম
Kallol Kumar
আমি শংকরাচার্জের মায়াবাদে বিশ্বাসী নই।আমি কোড নেম গডে মনি ভৌমিকে অনুপ্রানিত।রবী ঠাকুরের নজরে ঈশ্বর দেখি।মায়াবাদ ভ্রান্ত ধারনা।
Debajyoti Dutta
আমরা নিজেদের ধর্মকে ভালবাসি বলেই অন্যের খারাপটা চোখে পড়ে । এটা লজিক্যাল ব্যপার । বাবা ঘুষখোর হলেও ছেলে কাছে বাবা সত ও হীরো
Kallol Kumar
চোখে পড়ার বিষয় নয়।স্পেসিফিক কিছু বিষয় ত্যাগ করলে ইসলাম সেরা মতবাদ হোতো।কিন্তু ঐ অপরিবর্তন সংসারের নিয়মবিরুদ্ধ কাজ
Debajyoti Dutta
হুম এটাই ধর্মমত । ধর্ম না । যেখানে ধর্ম একএকটা মানুষের কাছে একএক রকমে ভাবে ধরা পড়েছে ।
গোরুর বাচ্চা জন্মানোর পরপরই হাঁটে লাফায়
কুকুরের বাচ্চা জন্মানোর পরপরই সাঁতার কাটতে পারে জলে
মানুষ তা পারে না
এর কোন পরিবর্তন নেই ।
Kallol Kumar
হ্যাঁ এটাই ধর্ম
Debajyoti Dutta
তাই আমি মনে করি নাস্তিক মানে যে নিজেকে বিশ্বাস করে না । আমি যদি নিজেকে বিশ্বাস না করি ,তবে আমি যে মানুষ তা ভুলে যাব , আর সেটি ভুলে গেলে আমার ধর্মটাও আমি ভুলে যাব ।
আমার ধর্ম ভুলে গেলে বৈশিষ্ঠ গুন প্রকৃতি এর যে কোন একটা বা দুটোর ঘারতি দেখা দিবে ।
আমার গুন ভুলে গেলে অন্যায় কাজ করতে মানবিকতায় লাগবে না
বৈশিষ্ঠ ভুলে গেলে ধর্ষক হতে বেশি সময় লাগবে না
Kallol Kumar
একদম তাই
Debajyoti Dutta
তাহলে আলোচনা এখানেই শেষ করা যায় ।
Kallol Kumar
ইয়েস।অপেক্ষায় রইলাম নাস্তিক নন্দন দার টিপ্পনির।
Debajyoti Dutta
সানিউর বিডির ছেলে । চাপাতির হাত থেকে বাঁচতে ইণ্ডিয়ায় আশ্রয় নিয়েছে । ওজানে মুসলিমকে গালি দিলে ইণ্ডিয়ায় জীবনটা ও পেটটা রক্ষা পাবে । ও কে তুমি নাস্তিক (তোমার ভাষায় ) বলো না । ও জীবন ও পেট বাঁচাতে ভণ্ডামী করছে
নন্দন ধর্ম মতের উপর কথা বলে
Kallol Kumar
সেক্ষেত্রে নব্দন দা কেই একমাত্র নিরপেক্ষ মতামতে পাই।তবে নদন দা নাস্তিক নয়,হিন্দু সংশয়বাদী বা ঈশ্বর অনুসন্ধানকারী বলা ভালো
Debajyoti Dutta
হুম । মধ্যপন্থি । ও বিশ্বাসকে পোক্ত করতে চাইছে । ও ভাবছে ঈশ্বর থাকলেও থাকতে পারে । যদি আলোচনার মধ্যে আমার বিশ্বাস অবিশ্বাসের সমাধান পাই
মধ্যপন্থিরা পাপকে পাপ বলে , অন্যায় বলে না ।
Kallol Kumar
না নন্দন দা অন্যায় বলে।পাপ পুন্নে যদিওবা আমার আস্থা নেই।নন্দন দার ও নেই
বৃহস্পতিবার, মার্চ ২৩
ঈশ্বর প্রর্থনা
বৃক্ষ । হ্যাঁ বৃক্ষকে আমরা প্রানীর মধ্যে ধরি । কেননা গাছেও প্রান আছে । কেন আছে তা সবাই জানেন । এবার প্রশ্ন, গাছ কি ঈশ্বরের নাম করে । যদি না করে থাকে তবে কি তার অস্তিত্ব বিলিন হয়েছে ? হয়নি । বরং মানব ও পশু পাখি কীট পতঙ্গ তার কৃপাতেই বেঁচে আছেন ।
-নাস্তিক দেব
খুব ভাল হত
খুব ভাল হতো........।
ধর্ম নিয়ে কথা বললে বা লিখলে ধর্ম প্রান মানুষগুলো রে রে করে তেরে আসে । আরে বাবা তোমরা না বলো , ঈশ্বর সর্বশক্তিমান । এ কথা তো তোমরা বলো না । যে জনগণের শক্তিই ঈশ্বরের শক্তি । হ্যাঁরে ভাই , ঈশ্বর শক্তি প্রয়োগে এরিয়াও ভাগ করে নিয়েছেন । ভারতে যেমন ভগবানের শক্তি বেশি । তেমনী বাংলাদেশে আল্লার শক্তি বেশি আবার ময়ানমারে বৌদ্ধদের ।
আজ পর্যন্ত প্রচুর ধর্ম পুস্তক পড়েছি । কোনো পুস্তকেই দেখিনি ঈশ্বরকে বলতে । হে মানব জাতি আমার অস্তিত্ব আমিই রক্ষা করব । আমার অস্তিত্ব রক্ষায় তোমরা হানাহানি করো না । তোমরা বিশ্বাস রাখবা আমার প্রতি যে ,আমি সর্বশক্তিমান । কোনো ধর্মীয় পুস্তকেই আমি এই কথাটি ঈশ্বরকে বলতে দেখিনি । বললে ভাল হতো । ঈশ্বরের দুনিয়ায় বিভাজন থাকত না । আস্তিকরা ধর্ম যাওয়ার টেনশনে ভুগতেন না ।
- নাস্তিক দেব
সোমবার, মার্চ ২০
ঝুলন্ত মাতাল আকাশ
বায়ু ভাসমান অতীত
দেবজ্যোতিকাজল
ভাসমান অমেয়তা
আমার দেখা সংবেদী নিজস্ব মহাবিশ্ব ।
আর তুমি আমাকে বলেছিলে......
“ আমি তোমাদের মিষ্টি স্বাদ-আকাশ ভালবাসি । উৎস আকাশ থেকে আধশোয়া আকাশ অবদি ।”
আর আমার যখন জিজ্ঞাসা.......
“ কোথায় তুমি ? কোথায় তোমার নির্বাচিত যাত্রাবিরোতি দূরত্ব মাত্রা ? ”
নিরুত্তর । তবে কি, মেঘ ফিস ফিস খরার দিন আসছে.......
শনিবার, মার্চ ১৮
মহান লেখক
মহান লেখক
দেবজ্যোতিকাজল
আমাকে লাথি মারা বন্ধ করুণ
আমি প্রাচীন প্রপঞ্চ লেখক
আমার অন্ধ কলম কেড়ে নিলে
আমাকে কাঁদতে হবে অশরীরীতে
কাগজ আমার আকাশমুখী দ্বৈ-আঁচল
সেখানে আমি অনাবাদী গান লিখেছি
নিজের আত্ম-জ্ঞান চাপানো গুপ্তকথা
মানুষ নিয়েছে তা মেনে, উষ্ণ শিবালে
এই লেখক মহান , শ্বাশত মহান লেখক
গল্পকারের গল্প নিপুণতায় পেয়েছে মহানতা
আমি সেই মহান শ্বাশত লেখক ।।
বুধবার, মার্চ ১৫
ফুলের গায়ে রক্ত
ফুলের গায়ে রক্ত ( পরবর্তি অংশ )
বরিষার কথাগুলো শুনে মনে হলো ও বোধহয় যেনে শুনেই কিছু একটা আঁচ করতে পেরেছে । মেয়েরা যদিও একটু সন্দেহ বাতিক বেশি । তবুও বরিষার কথায় যুক্তি খুঁজে পেলাম । বরিষার মেজাজটা আজ দার্শনিক দার্শনিক লাগছে । কি সব বলছে বরিষা । এত বিজ্ঞ ভাব এর আগে কখন দেখিনি । আমি আর ভাবতে পারছি না । রাতের স্বপ্ন আর সকালে রবিষার কথা , কোথায় যেনো আমাকে ভাবাচ্ছে । সত্যিই কি কিছু একটা ঘটেছে ! আচ্ছা , ঔ ফ্ল্যাটে দুটো ভাড়েটে ছাড়া আর কেও আছে বলে আমার জানা নেই । হুম । একজন ব্যাচেলারও থাকেন । আর একজন সবে মাত্র বিয়ে করেছেন । ক’দিন হবে ? হাতে গোনা মাস তিনেক । বৌটা কিন্তু ভারি চমৎকার দেখতে । এমন সুন্দরী দ্বিতীয়টি আগে কখনও দেখিনি । কোথায় যেনো বৌটাকে দেখেছি ? অনিক একবারে মনে করতে পারল না । হুম । পাশের দোকানে , ঋতুমতী তুলো কিনতে গিয়েছিলেন । আমিও কি একটা কিনতে দোকানটিতে গিয়েছিলাম । তবে কি ওদের মধ্যে কিছু একটা হয়েছে ? কি জানি বাবা । হলেও হতে পারে । আজ কাল তো কতই না অদ্ভূত অদ্ভূত ঘটনা ঘটছে মেয়ে ঘটিত । না না এ হতে পারে না । সবে মাত্র ওদের বিয়ে হয়েছে । মেয়েটার কি পুরনো কোনো প্রেম-ট্রেম । হুম হতেও পারে । লোকটা তো সারাদিন অফিসে থাকে ....।
এই অফিস কথা মনে হতেই । বুকের মধ্যে ছ্যাৎ করে চমকে উঠল । শুনেছি লোকটা ব্যাঙ্কের ম্যানেজার । সোজা আমি ক্যালেণ্ডারে তাকালাম । আজ তিরিশে ডিসেম্বর । ব্যাঙ্কের যাবতীয় হিসেবের দিন । উহু । ডাল মে কুচ কালা হ্যাঁয় । অবশ্যই লোকটার থাকার কথা । তবে কি ব্যাঙ্কের টাকা-পয়সা মেরে হাওয়া হয়েছেন । কি জানি হতেও পারে । আজ কআল ভাল মানুষের বড়ই অভাব ।
অনিক ভাবনা থামিয়ে । এক সেকেণ্ড বসে রইল না । তাড়াহুড়া করে ঘর থেকে বেরতে বরিষার সামনে পরল ।বরিষাকে পাশ কেটে বাইরে বের হয়ে । লোকটার তেতালার দিকে তাকাল । সত্যি তো জানালাগুলো বন্ধ । বরিষাও অনিকের পিছু পিছু এসে পাশে দাঁড়াল । অনিক কে তেতালায় তাকাতে দেখে । বরিষা হতভম্ব মুখে বলল ,“ কি গো থানায় টেলিফোনটা করেছো ?”
অনিক একদম রবিষার চোখের দিকে তাকিয়ে বলল ,“ না । (তারপর একটু থেমে ) আচ্ছা রবিষা এমনও তো হতে পারে । লোকটা ব্যাঙ্কের টাকা-পয়সা নিয়ে চম্পট দিয়েছেন ।”
বরিষা সেই কথার পিঠে কোনও মন্তব্য না করে । থমথমে মুখ করে মাথা নেড়ে সম্মতি জানাল । কিন্তু অনিক কথা না থামিয়ে বলল ,“ পালাবে কোথায় । ধরা তো পড়তেই হবে । যাবে কোথায় । তাছাড়া জানো বরিষা আজ ব্যাঙ্কের বাৎসরিক হিসার-নিকাষ । অফিস তো খোলাই আছে । ব্যাঙ্কের ভিতরে কাজ চলছে ।
বরিষা এবার যুক্তি দিয়ে উত্তেজিত ভাবে বলল,“ না না । তুমি যা ভাবছ সব ভুল । তোমার কোথাও ভুল হচ্ছে । আরে বাবা ব্যাঙ্কের টাকাই যদি হাইজাক করবে তবে এতক্ষণে থানা পুলিশ হতো । সকাল সাড়ে দশটার নিউজ আমি টিভিতে দেখেছি । কই , এমন কিছু হয়েছে বলে , বলল না তো ।
টিভি কথাটা শুনতেই । অনিক এক প্রকার তেড়ে ঘরে ঢুকে নিউজ চ্যানেল চালালো । বরিষাও অনিকের পাশে বসে একটা তিরস্কার হাসি দিলো । অনিক প্রায় আধা ঘন্টা টিভির সামনে বসে কোন হোদীস পেলনা । বরিষা এবার একঝলক অনিকের মুখের দিকে দ্যাখে । আর গজগজ করে বলে ,“ আর এতবড় ঘটনা যদি সত্যিই ঘটত তবে এতক্ষণ চারিদিকে হৈচৈ পরে যেত । তোমার বিচার বুদ্ধির লোভ পেয়েছে । ভুলে রোগ ধরেছে ।
-চলবে
শনিবার, মার্চ ১১
যখন তুমি বুড়ো
১
তোমার জন্য বৃষ্টি লিখি । দরজায় দাঁড়িয়ে মেঘ দেখব বলে । জানলার ফাঁকে সূর্যাস্ত সাঁতার কাটে । আকাশের রঙে কোন অজুহাত নেই । সারাদিন লিখি পাতার পর পাতা বৃষ্টি ।
২
টবে গাছ লাগায় । প্রথম ফুলটি তোমায় দিব বলে । আমার অন্ধকার ঘরে, টবের লাল ফুলের সরীসৃপ লতা আলোর দিকে ছুটে । তোমার দিকে ছুটে । বৃষ্টি ছোঁয়া আদরের আশায় ।
৩
এলোমেলো হই , যাযাবর হই । লোকাল বাসের সীটে । খুঁজতে থাকি তোমার নাম ।
ঘুপচি ঘরে বসে থাকি । লজ্জা পরীক্ষা করি । এলোমেলো হই । নিরাকার অন্ধকার ধরতে চেষ্টা বিফল ।
৪
তোমার জন্য গণতন্ত্র লিখি । তবুও তোমার গণতন্ত্র নিশ্চুপ ডানায় ওড়ে । গাঢ় বিসর্জন । জল থেকে তুলি । ঝিনুক অন্ধকারে মুক্ত
গলিয়ে আলো জ্বালায় । তুমি আসবে বলে । এ আমার দুঃস্বপ্ন বিশ্বাস । শীতের লেপে মুখ ঢাকা চোখ জাগে । ভয়ে ভয়ে ।
৫
উপুড় করা আকাশ , বেল ফুলি মেঘ । তোমার জন্য বৃষ্টি লিখি । ইথার মাদুলিতে তোমার কথা ভরি । অনন্ত রোগের ঔষধি বাহুতে জড়িয়ে । তবুও প্রতি রাতে বৃষ্টি ঝড়ে । ধূসর ঘুমে কলম খুঁজি । বৃষ্টি বৃষ্টি শব্দ জলে ভিজে বিবর্ণ পৃষ্ঠা ।
বৃহস্পতিবার, মার্চ ৯
নারী দিবসে ফেসবুকে লেখা টুকর স্টাটাস
নারীরা এত ক্ষমতাবান যে , স্বামী ছাড়া নিজের বাচ্চাকে মানুষ করতে পারেন কিন্তু একজন পুরুষ তা পারে না.....
বংশের সন্মান যাওয়ার অজুহাতে বহু নারীকে পুরুষরা মেরে ফেলেছেন ।
নারীদের প্রতিক্রিয়া জানতে চাই ।
ধর্ষক নারীর জীবনের কোনো সমস্যা নয় , সমস্যা নারী সচেত্নতা ।
-নাস্তিক দেব
আমি এমন সমাজ দেখতে চাই , চাকরি জীবি নারীরা বেকার ছেলেদের বিয়ে করে ,নিজে স্বামীর বাড়িতে না গিয়ে বর-কে নিজের বাড়িতে নিয়ে আসুন ।
কোন ছেলে-মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করলে সামাজিক সন্মান শুধু মেয়ের বাবারই যায় কেনো ?
শিক্ষিত ও চাকরি জীবি মেয়েরা ইচ্ছা করলেই পুরো নারী সমাজের রীতি নীতি পরিবর্তন করতে পারেন ।
বেশির ভাগ বাড়ির মা'রা ছেলের যৌতুক নেওটা সমর্থন করেন কেনো ?
মেয়েদের বিয়ে হলে স্বামীর বাড়িতে থাকতে হয় কেনো চিরদিনের মত ?
বাবা-মা ছেলেকে লেখা-পড়া শেখান চাকরি ধরার জন্য আর মেয়েকে লেখাপড়া শেখান ভাল ঘর-বরপেতে
স্বাধীনতা পেতে বহু দেশ শেষ পর্যন্ত হাতে অস্ত্র তুলে নিয়েছেন । নারী স্বাধীনতা পেতেও কি নারীদের শেষ পর্যন্ত হাতে অস্ত্র তুলে নিতে হবে ?
বুধবার, মার্চ ৮
নারী
মঙ্গলবার, মার্চ ৭
হিন্দু
১) মোঘল সম্রাট আকবর বলেছেন :-" বন্ধুত্ব করেই হিন্দুদের হারানো সম্ভব, যুদ্ধ করে নয়।"
.
২) সিকান্দর বলেছেন :- হিন্দুদের যুদ্ধে হারানো ততটাই কঠিন,যতটা কঠিন, কোন ক্ষুধার্ত বাঘের মুখ থেকে খাবর ছিনিয়ে আনা।
.
৩) মহম্মদ ঘোরী বলেছেন :- যদি কোন জিনিসের প্রয়োজন হয়, তাহলে হিন্দুদের কাছ থেকে চেয়ে নিও, ধোকাবাজী করে যদি ছিনিয়ে নাও, তাহলে তারাও সমূলে ধ্বংস করে দেবে।
.
৪) ইংরেজরা বলেছেন :- যদি হিন্দুদের বিরুদ্ধে জয়ী হতে চান, তাহলে তাদের নিজেদের মধ্যে লড়িয়ে দেন।
♦
তাই হিন্দুদের সর্বদা একটা কথা মনে রাখা উচিত, নিজেদের মধ্যে কোন লড়াই, বিবাদ, ঝগড়া নয়। সর্বদা একতার সঙ্গে থাকতে হবে।
একতাই হলো সর্ববৃহৎ শক্তি।
বুকের মধ্যে ভাঙাভাঙি
বুকের মধ্যে ভাঙাভাঙি
দেবজ্যোতিকাজল
“কবিতাটা সব প্রেমিক-প্রেমীকাকে উৎসর্গ করলাম”
..
তোমার মুখের উপর রোদ, হলুদ তাপ
তোমার বুকে ভাসে খটখটে পাহাড় যুবক
পাহাড়টা আর পাহাড় নেই সাদা প্রবাল
দূরত্ব বিকিয়ে মেঘের গালে চুইয়ে পড়ে
ভাস্কার্যের মধ্যে লুকাল বেস্বাদ লোমশ বুক
চমকে চমকে উঠছিলো তরপে তরপে কাঁদে
আমি তোমাকে ভালবাসা দেখাতে পারিনি ।
তুমি লাল হলে পাহাড়টা ফুল হয় সন্ধেবেলা
ফুলের গন্ধ তোমার পিঠের কাছে এসে দাঁড়ায়
গন্ধটা দহন নাকে কাব্যময় ওড়ে ম ম পুরুষালী
এত টুকরো টুকরো গন্ধ , রুক্ষ বনজ ফুল
পাহাড়ি পথে কুড়িয়ে আনি সে ছেঁড়া পাপড়ি
পাখি আর পালক নরম স্থাপত্যে পায় প্রেম ।
সোমবার, মার্চ ৬
অন্ধত্বও একটি গুন
আস্তিক ও নাস্তিক
আমি ঈশ্বর অস্তিত্ব সন্দেহে উন্নিদ্রা । অন্ধকারে চোখ কাঁদে । অবিশ্বাস্য আসক্তে । ঈশ্বর আমাকে বলেছে । আমাকে শুধু বিশ্বাস কর । আমিই একমাত্র কারণ । ঝড় , বৃষ্টি , জরায়ু , গাছ , সহবাস ,লিঙ্গ , উত্তেজনা সব আমি । আমাকে প্রশ্ন ক’র না ! আমাকে তুমি কেনো জিঞ্জেস করবে ! এইটি কেবল তোমার অন্ধত্ব সদ্গুণ । কেবল এটাই বিশ্বাসের.....। আমি তোমাকে ভালবাসি । তখন বিশ্বাস আর জ্ঞান দু’ পায়ে হাঁটে । চার পায়াদের মত আমি বন থেকে বনে প্রাচীন যুগ খুঁজি । প্রশ্নের আমিত্বে । তবে কি ঈশ্বর প্রেম সাজানো উত্তোলিত ! বিশ্বাসীদের চোখে চোখ রেখে ধ্রবযুদ্ধে ক্লান্ত হই । জীবন আবার ফিরে যায় পৌরানিক অদৃশ্য ভালবাসায় ডুবতে । হঠাৎ আবার বন্ধ দরজার পিঠে ঠকঠক শব্দ শুনি । টের পায়নি তিনি কে? অনন্ত দুর্বোধ্যতা । ঘাতক না বন্ধু ! আমার সত্য ছিদ্র খুঁজে নিরাপত্তা পেতে ।
নাস্তিক
আমি গাছের গন্ধ পাচ্ছি উজ্জ্বল সবুজ । আমি দেখতে পাচ্ছি আলো । রাতের আকাশে বিন্দু বিন্দু । ভীতরে এক জোড়া বাচ্চা ঘুমিয়েছে । নিভাঁজ আশা ,ঘুড়ির সূতোয় উড়িয়ে । আমি অসংখ্যা মুখ দেখি সক্রেটিসের চোখে । প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে সবাই । যে ঘন্টাটা বাজচ্ছে । ফায়ারব্রীগেটের ঘন্টা না ছুটির ঘন্টা ! অনুসন্ধিৎসা । ঘন্টা বাজে ; ঘন্টা বাজেই । কি বলবেন ? নেকড়ে না তোতা ? আমি কান পাতি । কান দিয়ে কর্ণ প্রসব করি । অনুর্বর মস্তিষ্ক কোষ হামাগুড়ি দিয়ে হাঁটতে শিখে । জল আর বৃষ্টি এক ভাবি । মানব জাতিও এক । কন্যা ও পুত্র । আস্তিক আর নাস্তিক আমরা সবাই , ডাগর শাশ্বত আকাশ । প্রতিদিনই ভাঙে যে পুজারির মানবতা । তার দেওয়ালের নীচে শ্মশান বনিয়াদ ।
অনুকবিতা
আমার কবিতারা খুঁজে বেড়ায় অপকর্ম
এক চৌউল ঘুম ভাঙ্গবে বলে কলম তুলি
বুক পকেটে শ্মশান বন্দি , মৃতদেহ চাই
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ চাই । অপকর্ম চাই চাই চাই
আমার কবিতারা আমার নিরামিষ দেহ
ধুকপুক ঐটি আমার লাবণ্য কলম নিব্
আমার বিছানার চোখের মধ্যে ঘুমাঙ্ক
রবিবার, মার্চ ৫
ঈশ্বর মারা গেছে
আস্তিক ও নাস্তিক
আমি ঈশ্বর অস্তিত্ব সন্দেহে উন্নিদ্রা । অন্ধকারে চোখ কাদে । অবিশ্বাস্য আসক্তে । ঈশ্বর আমাকে বলেছে । আমাকে শুধু বিশ্বাস কর । আমিই একমাত্র কারণ । ঝড় , বৃষ্টি , জরায়ু , গাছ , সহবাস ,লিঙ্গ , উত্তেজনা সব আমি । আমাকে প্রশ্ন ক’র না ! আমাকে তুমি কেনো জিঞ্জেস করবে ! এইটি কেবল তোমার অন্ধত্ব সদ্গুণ । কেবল এটাই বিশ্বাসের.....। আমি তোমাকে ভালবাসি । তখন বিশ্বাস আর জ্ঞান দু’ পায়ে হাঁটে । চার পায়াদের মত আমি বন থেকে বনে প্রাচীন যুগ খুঁজি । প্রশ্নের আমিত্বে । তবে কি ঈশ্বর প্রেম সাজানো উত্তোলিত ! বিশ্বাসীদের চোখে চোখ রেখে ধ্রবযুদ্ধে ক্লান্ত হই । জীবন আবার ফিরে যায় পৌরানিক অদৃশ্য ভালবাসায় ডুবতে । হঠাৎ আবার বন্ধ দরজার পিঠে ঠকঠক শব্দ শুনি । টের পায়নি তিনি কে? অনন্ত দুর্বোধ্যতা । ঘাতক না বন্ধু ! আমার সত্য ছিদ্র খুঁজে নিরাপত্তা পেতে ।
নাস্তিক
আমি গাছের গন্ধ পাচ্ছি উজ্জ্বল সবুজ । আমি দেখতে পাচ্ছি আলো । রাতের আকাশে বিন্দু বিন্দু । ভীতরে এক জোড়া বাচ্চা ঘুমিয়েছে । নিভাঁজ আশা ঘুড়ির সূতোয় উড়িয়ে । আমি অসংখ্যা মুখ দেখি গ্যালিলীয়র চোখে । প্রশ্নের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে সবাই । যে ঘন্টাটা বাজচ্ছে । ফ্রায়ারব্রীগেটের ঘন্টা না ছুটির ঘন্টা ! অনুসন্ধিৎসা । ঘন্টা বাজে ; ঘন্টা বাজেই । কি বলবেন ? নেকড়ে না তোতা ? আমি কান পাতি । কান দিয়ে কর্ণ প্রসব করে ।অনুর্বর মস্তিষ্ক কোষ হামাগুড়ি দিয়ে হাঁটতে শিখে । মানব জাতি এক । কন্যা ও পুত্র । আস্তিক বা নাস্তিক আমরা সবাই ডাগর শাশ্বত আকাশ ।
অনুকবিতা
অনুকবিতা
দেবজ্যোতিকাজল
১
বিশ্বাস অবিশ্বাস চিনি লবন ।সাদা কাপড়ে মোড়া মানুষের মমি । ইকো সিস্টাম ঠোকছি । তবুও ঠোকব ঈশ্বরকে ধরে ।
২
পাখির ঠোঁট থেকে ঝড়ে বিশেষ্য । প্রজাপতি ছাদনা-তলায় হোমাগ্নি খুঁজে । বাসর ঘরে গ্লাসভর্তি দুধে ভাসে বংশধর । ভালবাসা নেই , মনৈক্য নেই । আছে প্রভু মালিকের অনুশাসন ।
শনিবার, মার্চ ৪
মুক্তকথা-এক
মুক্তকথা ।। দেবজ্যোতিকাজল
সব কিছু আলাদা হয়ে যাচ্ছে । পা থেকে মাথা । মাথা থেকে আকাশ । মুখোশ থেকে মুখ । মুখ থেকে কথা । বুক থেকে কাঁচলী । নিস্তনী থেকে স্তন । বুকের উপরে বুক । পাথরের উপরে জল । অঙ্গ থেকে বন্ধ্যাঙ্গ । ফুলকারি থেকে সেক্স ত্বক ।
চেনা চেনা ঠোঁটে মদের গন্ধ । কারু কারু ঠোঁটে চুমুর গন্ধ । ঠোঁটে ঠোঁটে ভালবাসা । সোহাগময় জামা-কাপড়ের ভাজে । জিভ থেকে জিবে-জলাতঙ্ক । নিষ্প্রান থেকে জরায়ু । জরায়ুতে থাকে না জাত্য । থাকে আদমশুমারি । থাকে পৃথিবীর ওজন ।
কারু কারু তলপেটে নিষিদ্ধ পল্লীর গন্ধ । কাম খেকো । অশ্ম খেকো । লরেন্স ,বিদ্যাপতি খেকো । শহরটা যারা পৃথিবী ভাবে । তাদের চোখের মধ্যে মানিব্যাগ গন্ধ । ঠাসাঠাসি সুখ । অন্তর্বাসে মুখ লুকায় জ্যোতিষী পাথরে । স্বঘোষিত আনন্দ রঙ্গরসে ধূলিধূসর ।
সাহস করে কেউ ফুল গাছ লাগায় না । ফল পাবে না বলে । দরোয়ান বসাতে হবে বলে । ক্যাকটাস লাগায় না । বাতাস পাবেনা বলে । আকাশে মরুভূমি । মেঘে মরুদ্যান । মর্যাদার ফার্ণিচারে ধূলিপটল । আকাশের সীমা নেই বলে । উচ্ছূঙ্খলের গায়ে ওড়ে উষ্ণবীর্য । তাই নারী খাঁচায় বন্দি । বিছানায় বন্দি । ডাল ভাত আগুনে বন্দি । কি গোঁয়ার্তুমি ! নারীর গর্ভে পুরুষ ! মাটি পেলেই ধর্ষক ।