লেখার ডাগর মাঠ


বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১০

চুমুকে সেক্স বলা হয়

১ 
 যাঃ !
 যত সব বাজে কথা নৈশব্দের রাত , ঝিঁঝিঁদের বিলীন আর্ত্মনাদ রাখালের বাঁশিতে সুর-তানের আলাপণ মাঝ বয়েসি পিসিমা , শৈশবগুনে বুড়ো পৃথিবীতে যাঃ !
 এসব কি হচ্ছে ?

 ২
 চাঁদের গন্ধ কবে যেনো চিবুকে দীর্ঘ্যচুম্বন দিয়ে একটি একটি- করে নক্ষত্র গুনেছিলে লোমের কোষগুলিতে সম্পর্কের টেলিপ্যাথিতে অতল ছিব-ছিবে ঈশ্বর হাসিতে চোখ ধাঁধিয়েছিলে
 যাঃ !!
 এসব কি বলছো ? 

 ৩

 চিরকালই চুম্বনকে সেক্স ভাবা হয় 
 শিল্প নয় কিম্বা গভীরতার তিলফুল আর নৈবেদ্যের মেঘমালা - প্রজন্মের অবৈধ পাখি কিম্বা ময়ূর সিংহাসনের বর্ষাবসন্ত অন্ধ জোনাকির অস্ফুট সন্ধ্যা যাঃ !!! 

ঠিকই বলেছো তুমি

ঢিল ছোঁড়া কবিতা

, এই একটি গ্রহ নিয়েই ধ্বংসের তালবাহানা পৃথিবী আমি বলি আকাশ তার নীল সাগরের কোলে ঘুমাক রৌদ্দুর জেগে থাক ঢিল ছোঁড়র কবিতা শব্দে সময় শূন্যে উড়ে যাক মেঘ ভাঙা ঝাপসা জলসায় যারা অঙ্কোলজিস্ট তাঁরা ধ্বংসের নির্মান গড়ে মানুষকে বাউণ্ডুলে বানায় সন্ধে , রাত্রি ধ্বংসের ধস শুনায় প্রতিদিন দেয় মৃত্যু নাম্বার ওড়ে যায় তাদের বাতাস শূন্যে সবুজ বাড়ির মাঠ থেকে ।।

ঢিল ছোঁড়া কবিতা

«»«»«»«»«»«»«»«»«» 
 এই একটি গ্রহ নিয়েই ধ্বংসের তালবাহানা "পৃথিবী "

আমি বলি আকাশ তার নীল সাগরের কোলে ঘুমাক রৌদ্দুর জেগে থাক ঢিল ছোঁড়র কবিতা শব্দে সময় শূন্যে উড়ে যাক মেঘ ভাঙা ঝাপসা জলসায় যারা অঙ্কোলজিস্ট তাঁরা ধ্বংসের নির্মান গড়ে 
মানুষকে বাউণ্ডুলে বানায় সন্ধে , রাত্রি 
ধ্বংসের ধস শুনায় প্রতিদিন দেয় মৃত্যু নাম্বার ওড়ে যায় তাদের বাতাস শূন্যে সবুজ বাড়ির মাঠ থেকে ।।

ঢিল ছোঁড়া কবিতা

«»«»«»«»«»«»«»«»«» এই একটি গ্রহ নিয়েই ধ্বংসের তালবাহানা পৃথিবী আমি বলি আকাশ তার নীল সাগরের কোলে ঘুমাক রৌদ্দুর জেগে থাক ঢিল ছোঁড়র কবিতা শব্দে সময় শূন্যে উড়ে যাক মেঘ ভাঙা ঝাপসা জলসায় যারা অঙ্কোলজিস্ট তাঁরা ধ্বংসের নির্মান গড়ে মানুষকে বাউণ্ডুলে বানায় সন্ধে , রাত্রি ধ্বংসের ধস শুনায় প্রতিদিন দেয় মৃত্যু নাম্বার ওড়ে যায় তাদের বাতাস শূন্যে সবুজ বাড়ির মাঠ থেকে ।।

পুরোষিত ব্যপার ঘটাতে

ভেবেছি সূর্য্যের মুখ করে আর দাঁড়াব না গাছ থেকে যে সবুজ- ছায়া নেচে পড়ে ,ভেবেছি , তাঁর দিকে আর তাকাব না তুমি যখন বিশ্রাম নিবে পুরুষোচিত ব্যপার ঘটাতে ,তখন সূর্য্যের মুখ করে দাঁড়াতে হবে ; ছায়ার পিছনে অপেক্ষা গাছের কাঁধে মাথা রেখে মৌনব্রতী অন্ধকারে হাত বাড়াবে সুপ্রাচীন চিত্রকলার বজ্রশিখায় মধ্যরাতে গল্প হবে জিনদত্তার একটু একটু করে অন্ধকার একটু একটু আলো মাঠের দেওয়াল নীল হয়ে ওঠে সৃষ্টির সব পথের অন্তকালে উপাসিক নিষ্ঠুর শার্দুলে ।

পুরুষোচিত ব্যপার ঘটাতে

ভেবেছি সূর্য্যের মুখ করে আর দাঁড়াব না গাছ থেকে যে সবুজ- ছায়া নেচে পড়ে ,ভেবেছি , তাঁর দিকে আর তাকাব না তুমি যখন বিশ্রাম নিবে পুরুষোচিত ব্যপার ঘটাতে ,তখন সূর্য্যের মুখ করে দাঁড়াতে হবে ; ছায়ার পিছনে অপেক্ষা গাছের কাঁধে মাথা রেখে মৌনব্রতী অন্ধকারে হাত বাড়াবে সুপ্রাচীন চিত্রকলার বজ্রশিখায় মধ্যরাতে গল্প হবে জিনদত্তার একটু একটু করে অন্ধকার একটু একটু আলো মাঠের দেওয়াল নীল হয়ে ওঠে সৃষ্টির সব পথের অন্তকালে উপাসিক নিষ্ঠুর শার্দুলে ।

হিন্দুরা যাবে কোথায় ?

বাংলাদেশের হিন্দুরা ভাল নেই ।

হিন্দুরা যাবে কোথায় ?

http://www.istishon.com/node/13564

হিন্দুরা যাবে কোথায় ?

http://www.istishon.com/node/13564

হিন্দুরা যাবে কোথায় ?

http://www.istishon.com/node/13564