লেখার ডাগর মাঠ


রবিবার, ডিসেম্বর ৯

ঈশ্বর

ধর্ম নগরী
ধর্ম নগরী
দেবজ্যোতিকাজল

অস্পৃশ্য নভে ওড়ে ,ঈশ্বরের পোষা শকুন
ধর্মের শহরে ঘুরে মিথ, ফ্যানাটিকের হীন
মনে হচ্ছে আমি এখন একটি দাঙ্গার মীন ।

নৃশংস হাতে বন্দুকের শাসানি ধর্মান্ধ ধৃত
বাতাসে কান্না ,শহর বিবর্ণ ,বিশ্বাস হয় মৃত
মনে হচ্ছে আমি এখন একটি দাঙ্গার বৃত্ত ।

ওরা আমাদের বন্ধু নই, নই কোন পড়শী
ঘৃণায় থুতু ওদের মুখে, যেনো দিয়ে হাসি
মনে হচ্ছে এখন আমি একটি দাঙ্গার শার্সি ।

এক উঠোনে ভারতীয় আমরা, আমরা অভী বাঙালী
বিভেদের মাঝে এক সুরে গায় , ঐক্যতান গীতাঞ্জলী ।

মনে হয় এখন নয়-তো আমি ,নয়-তো দাঙ্গাবাজ
নজরুলের ভারতে আমরা দুটি ফুল , সুরেলার সাজ ।

বুধবার, নভেম্বর ২৮

জলের দিকে তাকালাম

জলের দিকে তাকিয়ে
সমুদ্রের মুখ দেখি
মাছেদের চোখে বসে বসে ।

তরঙ্গ আমায় কাঁদায়
ধবধবে নোনা ফেনায় ।
সমতল ভাঙা ঢেয়ে ঢেয়ে
কষ্ট কিনি শেওলা ফুল বাড়িয়ে ,

আশে পাশে তোমরা কে আছো
আমি দাঁড়িয়ে অসমুদ্র হিমাচলে
রক্তাক্ত কুরু অশ্বথ্থামা হয়ে
মিথ্যা মৃত্যুর কষ্ট কিনে নিই

বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২২

ফাংশন কী-এর কা F1 - F12

F1 এর ব্যবহার
এই কী টি সাধারণত সাহায্যকারী কী হিসেবে ব্যবহৃত হয়। যেকোন প্রোগ্রাম চালানোর সময় এই কী প্রেস করা হলে, ওই প্রোগ্রাম এর সাহায্যকারী উইন্ডো খুলবে।

F2 এর ব্যবহার
এই কী টি কোন ফাইল বা ফোল্ডার পুন:নামকরণের জন্য ব্যবহার করা হয়। আপনি যে ফাইল বা ফোল্ডারটি পুন:নামকরণ করতে চান, সেটিকে নির্বাচন করে, এই কী টি চাপলে আপনি ওই ফাইল বা ফোল্ডারটি পুন:নামকরণ করতে পারবেন।
মাইক্রোসফট ওয়ার্ড – এ Alt+Ctrl+F2 চেপে আপনি একটি নতুন ডকুমেন্ড চালু করতে পারবেন। Ctrl+F2 চাপা হলে আপনাকে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখানো হবে।

F3 এর ব্যবহার
এই কী সাধারণত সার্চ অপশন টি চালু করার জন্য ব্যবহার করা হয়। আপনি এই কী প্রেস করলে একটি সার্চ উইন্ডো আসবে সেখানে ইচ্ছামত সার্চ করতে পারবেন। অন্যান্য প্রোগ্রামও আপনাকে এই সুযোগ দিতে পারে।

F4 এর ব্যবহার
এই কী ব্যবহার করে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ সর্বশেষ কাজটির পুনরাবৃত্তি করতে পারবেন। (২০০০ + শব্দ)। আপনার কম্পিউটারের সকল চালুকৃত প্রোগ্রাম একইসাথে বন্ধ করার জন্য আপনি প্রেস করতে পারেন Alt+F4। আপনার কম্পিউটারের সকল চালুকৃত উইন্ডো বন্ধ করতে আপনি প্রেস করতে পারেন Ctrl+F4।

F5 এর ব্যবহার
এই ১২ টি ফাশংন কী এর মাঝে এই কী-টির সাথেই সবাই বেশি পরিচিত। কারণ এই কী-টি দিয়েই সবাই কম্পিউটারকে সহজেই রিফ্রেশ করতে পারি। এই কী দ্বারা আপনি আপনার ওয়েব ব্রাউজার এর পেজ রিফ্রেশ করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ এই কী প্রেস করলে খুজে পাবেন “Find, Replace, Go To” এই মেনুটি। মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্টে এই কী চাপলে স্লাইড শো আরম্ভ হবে।

F6 এর ব্যবহার
ইন্টারনেট ব্রাউজ এর সময় এড্রেস বার এর এড্রেস এডিট করার জন্য এই কী ব্যবহার করতে পারেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ কাজ করার সময় আপনি যদি একাধিক ডকুমেন্ট নিয়ে কাজ করেন, তখন একটিতে কাজ করার সময় যদি অন্যটিতে যাওয়ার প্রযোজন হয় তাহলে শুধু Ctrl+Shift+F6 প্রেস করুন।

F7 এর ব্যবহার
মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার ব্যবহার করার সময় এই কী প্রেস করে আপনি “Create Browsing” চালু ও বন্ধ করতে পারবেন। মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এ এই কী-টি প্রেস করলে প্রোগ্রাম আপনার লিখার “Spelling and Grammars” চেক করবে। আপনি যদি Shift+F7 প্রেস করেন তাহলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড এর ডান সাইটে একটি “Research Menu” আসবে।


F8 এর ব্যবহার
আপনি কম্পিউটার চালু করার সময় যদি সেইফ মুডে “Safe Mode” আপনার কম্পিউটারে প্রবেশ করতে চান তাহলে আপনাকে এই কী প্রেস করতে হবে।

F9 এর ব্যবহার
এই কী “Quark 5.0.” এ “Measurement Toolbar” চালু করে।

F10 এর ব্যবহার
এই কী প্রেস করা হলে, তা আপনার চালুকৃত প্রোগ্রাম বা উইন্ডো এর মেনুবার খুজে বের করবে। আপনি যদি Shift+F10 প্রেস করেন, তবে তা আপনার মাউসের ডান বাটনের কাজ করবে। F10 কী আপনাকে Hidden recovery partition এ এক্সেস দিবে। (শুধুমাত্র HP & Sony এর কম্পিউটার সমূহের জন্য)।

F11 এর ব্যবহার
এই কী আপনাকে ওয়েব ব্রাউজ করার সময় আপনার ব্রাউজারকে ফুলস্ক্রিন মুডে নিয়ে যাবে। Ctrl+F11 কী প্রেস করলে আপনি Hidden Recovery Partition এ এক্সেস পাবেন। (ডেল এর কম্পিউটার এর জন্য প্রযোজ্য)।

F12 এর ব্যবহার
এই কী প্রেস করলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে Save as মেনু ওপেন হয়। Shift+F12 প্রেস করলে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে লেখা ডকুমেন্টটি সরাসরি সেভ করা যায়।

Ctrl+Shift+F12 প্রেস করলে আপনি মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের যেকোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট করতে পারবেন।

বুধবার, নভেম্বর ২১

কিবোর্ডে শর্টকাট

Ctrl + A
ডকুমেন্টে সকল লেখা ও অবজেক্ট গুলোকে একবারে সিলেক্ট করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করত হয়।

Ctrl + B
লেখাকে বোল্ড করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + C
লেখাকে কপি করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + D
Font ডায়ালগ বক্সটি পেতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।

Ctrl + E
কারসর পয়েন্টারকে Center পজিশনে রাখতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + F
ডকুমেন্টে কোন ওয়ার্ড সার্চ করার জন্য, এবং কোন কোন পেইজে সেই ওয়ার্ড টি আছে সেখানে যাবার জন্য এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + G
Find & Replace ডায়ালগ বক্সের Go To ট্যাবে যেতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + H
Find & Replace ডায়ালগ বক্সের Replace ট্যাবে যেতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + I
লেখাতে ইটালিক ডিজাইন ব্যবহার করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + J
এল্যাইনমেন্ট অপশনের Justify এল্যাইন নেয়ার জন্য এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হয়। এবার Justify এল্যাইন উঠিয়ে ফেলার জন্যেও এই শটকাট কমান্ড ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + K
হাইপারলিংক ব্যবহার করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।

Ctrl + L
এল্যাইনমেন্ট অপশনের Left এল্যাইন নেয়ার জন্য এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হয়। এবার Left এল্যাইন উঠিয়ে ফেলার জন্যেও এই শটকাট কমান্ড ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + M
বামদিক থেকে প্যারাগ্রাফ Indent করতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + N
নতুন ফাইল নিতে চাইলে শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।

Ctrl + O
ডকুমেন্ট লাইব্রেরী ওপেন করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।

Ctrl + P
কোন ডকুমেন্টকে প্রিন্ট করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করলে প্রিন্ট করার ডায়ালগ বক্সটি পেয়ে যাবেন।

Ctrl + Q
প্যারাগ্রাফে যদি কোন ফরম্যাট ব্যবহার করা থাকে তাহলে, প্যারাগ্রাফে ফরম্যাট Remove করতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + R
এল্যাইনমেন্ট অপশনের Right এল্যাইন নেয়ার জন্য এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হয়। এবার Right এল্যাইন উঠিয়ে ফেলার জন্যেও এই শটকাট কমান্ড ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + S
লিখিত ডকুমেন্টকে সেভ করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + T
Left Indent কে হাফ ইন্চি করে ডানদিকে সরিয়ে নিতে ব্যবহৃত হয়।

Ctrl + U
লেখার নিচে আন্ডার-লাইন দিতে কিংবা উঠিয়ে দিতে এই শটকাট কী ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + V
কপি বা কাট করা লেখাকে স্থাপন করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + W
একটিভ ফাইল কে ক্লোজ করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + X
লেখাকে কাট করতে অর্থাৎ সম্পূর্ণ লেখাকে এক স্থান থেকে উঠিয়ে অন্য স্থানে ব্যবহার করতে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + Y
কোন কিছু আনডু করলে আবার আগের অবস্থায় যাবার জন্য ব্যবহৃত হয়। অর্থাৎ রিডু

Ctrl + Z
এটি মূলত আন্ডু করার কমান্ড, ভুল কমান্ড করে অথবা সাধারণ ভাবে পূর্বের অবস্থানে ফিরে আসতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হয়।

Ctrl + Shift + A
ইংলিশ ডকুমেন্টের সকল লেখাকে Capital করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + Shift + C
লেখাতে যদি কোন প্রকার ফরম্যাট ব্যবহার করা থাকে তাহলে সেই ফরম্যাটটি কপি করতে এই শটকাট কমান্ডটি ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + Shift +V
কপি করা ফরম্যাটকে পেস্ট করতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে হবে।

Ctrl + Shift + D
লেখার নিচে ডাবল আন্ডার লাইন নিতে চাইলে এই শটকাট ব্যবহার করতে পাবেন।

Ctrl + Shift + H
Text ফরম্যাটিং কে হাইড করতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + Shift + K
ইংলিশ ডকুমেন্টের সকল লেখাকে Capital করতে চাইলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে হবে।সে ক্ষেত্রে অবশ্যই লেখাকে সিলেক্ট করে নিতে হবে।

Ctrl + Shift + W
লেখাতে কোন স্পেস না রেখেই আন্ডার লাইন ব্যবহার করতে এই শটকাট টি ব্যবহার করতে পারেন।

Ctrl + F6
যদি একাধিক ওয়ার্ড ডকুমেন্ট ওপেন থাকে তাহলে এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করে সহজেই ওপেন কৃত এক ডকুমেন্ট হতে অন্য ডকুমেন্টে যেতে পারবেন।

Page Down
কারসর পয়েন্টারকে পেজের Top অংশ থেকে Bottom অংশে নেয়ার জন্য এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে পারবেন।

Page Up
কারসর পয়েন্টারকে পেজের Bottom অংশ থেকে Top অংশে নেয়ার জন্য এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করতে পারবেন।

Ctrl + End
কীবোর্ডের এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করে কারসর পয়েন্টারকে জাম্প করে খুব সহজেই পেইজের সবচেয়ে Bottom অংশে নিয়ে যেতে পারবেন।

Ctrl + Home
কীবোর্ডের এই শর্টকার্ট কী ব্যবহার করে কারসর পয়েন্টারকে জা

Windows Logo+ M: সব প্রোগ্রাম মিনিমাইজ করা।

...................... .....................

দ্রুত কাজ করার জন্য কিবোর্ডের দারুন কিছু সর্টকাট টিপস:-

CTRL+C (Copy)

CTRL+X (Cut)

CTRL+V (Paste)

CTRL+Z (Undo)

DELETE (Delete)

SHIFT+DELETE (Delete the selected item permanently without placing the item in the Recycle Bin)

SHIFT + DELETE (আইটেমটি রিসাইকেল বিনতে আইটেমটি সরিয়ে স্থায়ীভাবে মুছুন)

CTRL+A (Select all)
F3 key (Search for a file or a folder)
CTRL + A (সব নির্বাচন করুন)
F3 কী (একটি ফাইল বা ফোল্ডার অনুসন্ধান করুন)

ALT+ENTER (View the properties for the selected item)

ALT+F4 (Close the active item, or quit the active program)
(সক্রিয় আইটেমটি বন্ধ করুন, অথবা সক্রিয় প্রোগ্রামটি ছেড়ে দিন)

ALT+ENTER (Display the properties of the selected object)

ALT+SPACE BAR (Open the shortcut menu for the active window)
ALT + স্পেস বার (সক্রিয় উইন্ডোটির জন্য শর্টকাট মেনু খুলুন)

CTRL+F4 (Close the active document in programs that enable you to have multiple documents open simultaneously)

CTRL + F4 (প্রোগ্রামগুলিতে অ্যাক্টিভ ডকুমেন্ট বন্ধ করুন যা আপনাকে একযোগে একাধিক নথি খুলতে সক্ষম করে)

ALT+TAB (Switch between the open items)

F6 key (Cycle through the screen elements in a window or on the desktop)

CTRL while dragging an item (Copy the selected item)

CTRL+SHIFT while dragging an item (Create a shortcut to the selected item)

CTRL+RIGHT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next word)

CTRL+LEFT ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous word)

CTRL+DOWN ARROW (Move the insertion point to the beginning of the next paragraph)

CTRL+UP ARROW (Move the insertion point to the beginning of the previous paragraph)

CTRL+SHIFT with any of the arrow keys (Highlight a block of text)

SHIFT with any of the arrow keys (Select more than one item in a window or on the desktop, or select text in document)

SHIFT+F10 (Display the shortcut menu for the selected item)

CTRL+ESC (Display the Start menu)
CTRL + ESC (স্টার্ট মেনু প্রদর্শন করুন)

ALT+Underlined letter in a menu name (Display the corresponding menu)

Underlined letter in a command name on an open menu (Perform the corresponding command)

F10 key (Activate the menu bar in the active program)
F10 কী (সক্রিয় প্রোগ্রামে মেনু বার সক্রিয় করুন)

RIGHT ARROW (Open the next menu to the right, or open a sub-menu)

LEFT ARROW (Open the next menu to the left, or close a sub-menu)

F5 key (Update the active window)
F5 কী (সক্রিয় উইন্ডো আপডেট করুন)

BACKSPACE (View the folder one level up in My Computer or Windows Explorer)

ESC (Cancel the current task)

SHIFT when you insert a CD-ROM into the CD-ROM drive (Prevent the CD-ROM from automatically playing)

বিজয় বায়ান্নো


Font : sottonyMJ
            ↓
      clt+alt+B

এখন জেনে নিই বিজয় কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখতে কোন বর্ণের জন্য ইংরেজি কোন লেটার ব্যবহার করা হয়।

► স্বরবর্ণ:
→ অ = Shift+F
→ আ = G+F
→ ই = G+D
→ ঈ = G+(Shift+D)
→ উ = G+S
→ ঊ = G+(Shift+S)
→ ঋ = G+A
→ এ = G+C
→ ঐ = G+(Shift+C)
→ ও = X
→ ঔ = G+(Shift+X)

► ব্যঞ্জনবর্ণ:
→ ক = J
→ খ = Shift+J

→ গ = O
→ ঘ = Shift+O

→ ঙ = Q

→ চ = Y
→ ছ = Shift+Y

→ জ = U
→ ঝ = Shift+U

→ ঞ = Shift+I

→ ট = T
→ ঠ = Shift+T

→ ড = E
→ ঢ = Shift+E

→ ণ = Shift+B

→ ত = K
→ থ = Shift+K

→ দ = L
→ ধ = Shift+L

→ ন = B

→ প = R
→ ফ = Shift+R

→ ব = H
→ ভ = Shift+H

→ ম = M

→ য = W

→ র = V

→ ল = Shift+V

→ শ = Shift+M

→ ষ = Shift+N
→ স = N

→ হ = I

→ ঢ় = P

→ য় = Shift+W

→ ৎ = Shift+/

→ ং = Shift+Q

→ ঃ = /

→ ঁ = Shift+7

► অন্যান্য:
→ া = F

→ ি = D
→ ী = Shift+D

→ ু = S
→ ূ = Shift+S

→ ৃ = A

→ ে = C
→ ৈ = Shift+C

→ ৌ = Shift+X

→ রেফ = Shift+A

→ হসন্ত = G
→ দাড়ি = Shift+G

→ র-ফলা = Z
→ য-ফলা = Shift+Z
ুণী ৯ অগাস্ট ২০১৬

স্বরবর্ণ:

অ= Shift+F,
আ= G +F, ই=G+D, ঈ=G+(Shift+S) , উ=G+S , ঊ=G+(Shift+S) , ঋ= G+A, এ= G+C ঐ=G+(Shift+C), ও=X, ঔ=G+(Shift+X),

যুক্তাক্ষর:

ত্র= k+Z,
ক্ত= J+G+k,
জ্ঞ= U+G+(shift+I)
ঞ্চ=(shift+I)+G+Y,
ক্ষ= J+G+(shift+N),
ত্থ= K+G+(shift+K)
ষ্ণ=(shift+N)+ G+(shift+B),
ক্ষ্ম= J+G+(shift+N)+G+M ,
হ্ম= I+G+M
ঞ্জ=(shift+I)+G+U,
ঙ্গ= Q+G+O

বুধবার, অক্টোবর ৩১

উচিৎ কর্তব্য

উচিৎ কর্তব্যঃ-

1.সাপের ভয়ে মনসা পূজা না করে,বাড়ীতে কার্বলিক অ্যাসিড/ব্লিচিং পাউডার ব্যবহার করা উচিত।
2.শত্রুর ভয়ে কালীপূজা করে সময় নষ্ট না করে,আগে শত্রুকে পরাজিত করার চেষ্টা করা উচিত।
3.সন্তান কামনায় গোপাল পূজা/কার্ত্তিক পূজা না করে,চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত বা সন্তান                দত্তক নেওয়া উচিত।
4.পক্সের ভয়ে শীতলাপূজা না করে বাচ্চাদের টিকা/ঔষধ দেওয়া উচিত।
5.গ্রহদোষ কাটাতে শনিপূজা না করে গ্রহ,নক্ষত্রের সম্বন্ধে জানা উচিত।
6.বিপদের ভয়ে বিপদতারিনীর পূজা না করে,বিপদ সম্বন্ধে সদা সতর্ক থাকা উচিত।
7.অ্যাক্সিডেন্টের ভয়ে গাড়ীতে দেবদেবীর ছবি এবং লেবু-লংকা না ঝুলিয়ে বাবা-মায়ের ছবি রাখা উচিত।ট্রাফিক আইন মেনে চলা এবং সদা সতর্ক থাকা উচিত।
8.মৃত বাবা-মাকে অলীক স্বর্গে পাঠাতে লোভী ব্রাহ্মণের ফাঁদে পা দিয়ে,ব্রাহ্মণকে অকাতরে দান-ধ্যান না করে,জীবিতাবস্থায় বাবা-মাকে সেবা করা উচিত।
9.ধন-সম্পদের লোভে লক্ষ্ণীপূজা করে ধনী হওয়ার আশা না করে,পরিশ্রমী হওয়া উচিত।
10.গঙ্গাপূজা/ছটপূজার নামে নদীর জলদূষণ না করে,নদীর জলদূষণ প্রতিরোধ করা উচিত।
11.সরস্বতী পূজা করলেই বিদ্যা অর্জিত হবে না, মন দিয়ে পড়াশুনা করা উচিত।
12.ধর্মের নামে পশুবলী না দিয়ে,নিজের পশুত্বকে বলী দেওয়া উচিত।
13.ধর্মের নির্দেশে নিরপরাধ মানুষকে হত্যা না করে,নিজের ধর্মান্ধতাকে হত্যা করা উচিত।
14.মিথ্যা আশীর্বাদের লোভে এবং মিথ্যা অভিশাপের ভয়ে ব্রাহ্মণ সেবা না করে মানব সেবা করা উচিত।
15.ধর্মীয় শিক্ষা অপেক্ষা আধুনিক শিক্ষা মূল্যবান।সব ধর্মের মানুষকে আধুনিক ও বিজ্ঞানসন্মত শিক্ষা গ্রহনে বেশী যত্নবান হওয়া উচিত।
16.জঘ্ণ্য, আত্মঘাতী জাতিভেদ বা বর্ণপ্রথায় ডুবে না মরে,বর্ণপ্রথাকে নির্মূল করা উচিত।
17.পৃথিবীর কোনোও ধর্ম, ধর্মগ্রন্থ আকাশ থেকে পড়েনি,এসব মানুষের মস্তিষ্ক প্রসূত।এই চরম সত্যটি সবার স্বীকার করা উচিত।

মন্তব্য:ব্যক্তিগত।শেয়ার করুন।
Prasanta Kumar Mondal
                                                                                                                          @Prasanta
সংগ্রহ

আসুন হিসেবটা মিলিয়ে নিই

#ধর্ম

বশিষ্ঠ ধর্মশাস্ত্র এবং মনু সংহিতায় জাতপাতের প্রথা ও ভেদাভেদকে সুপ্রতিষ্ঠিত করে দেওয়া হয় এবং জাতিভেদ অনুযায়ী মানুষের পেশাকেও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয় । বশিষ্ঠ ধর্মশাস্ত্র অনুযায়ীঃ-

১) জাত ( বর্ণ ) চার প্রকার , ব্রাহ্মণ , ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র ।
২ ) তিনটি জাত ব্রাহ্মণ , ক্ষত্রিয় ও বৈশ্যদের বলা হয় দ্বিজ ।
৩ ) তাদের প্রথম জন্ম হয় তাদের মাতার দ্বারা , দ্বিতীয় জন্ম হয় পবিত্র সূত্রের দ্বারা তার অভিষেকের পর...

বশিষ্ঠের বিধান অনুযায়ী  প্রথম তিন বর্ণের পৈতা ধারণ করার অধিকার আছে , শূদ্রদের নেই ।

মনু তাঁর বিধানে এই চার জাতের মানুষের পেশা জন্মগতভাবে নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন : মনু সংহিতা অনুযায়ীঃ~
‘ ৮৮ ’ ব্রাহ্মণদের জন্য তিনি ( অর্থাৎ সৃষ্টিকর্তা-লেখক ) নির্দিষ্ট করেন শিক্ষা প্রদান এবং অধ্যায়ন ( বেদ ) , নিজের ও অপরের মঙ্গলের জন্য যাগ-যজ্ঞাদি পরিচালনা করা , ( ভিক্ষা ) প্রদান ও ভিক্ষা গ্রহন করা ।

‘ ৮৯’ ক্ষত্রিয়কে তিনি আদেশ করেন জনগণকে রক্ষার জন্য, উপহার প্রদান করার জন্য , যাগ-যজ্ঞাদি অনুষ্ঠান করা , অধ্যায়ন করা ( বেদ ) , এবং ইন্দ্রিয় সুখভোগ থেকে বিরত থাকবার জন্য ।

‘৯০’ বৈশ্যকে আদেশ করেন পশুপালন করা উপহার প্রদান করা , যাগ-যজ্ঞাদি করা , অধ্যায়ন করা ( বেদ ) , ব্যবসা করা , অর্থ ঋণ দেওয়া এবং কৃষিকার্যে লিপ্ত হওয়ার জন্য ।

‘৯১’ শূদ্রদের জন্য সৃষ্টিকর্তা একটিই পেশা সুনির্দিষ্ট করেছেন , তা হলো অপর তিন জাতিকে নীরবে সেবা করা ।

মনু এখানেই ক্ষান্ত হননি । তিনি ব্রাহ্মণদের শ্রেষ্ঠত্ব এবং শূদ্রদের নীচত্ব পাকাপোক্তভাবে প্রতিষ্ঠা জন্যও কতকগুলি বিধান দিয়ে গেছেন । ব্রাহ্মণদের সম্পর্কে তিনি বলেছেন, ‘৯৮’ একজন ব্রাহ্মণের জন্মই হলো পবিত্র শাস্ত্রের চিরন্তন মুর্ততা , কারণ তাঁর জন্ম হয় পবিত্র শাস্ত্রের পরিপূর্ণতার জন্য এবং তিনি যান ব্রাহ্মণের সঙ্গে একাত্ব ।

রবিবার, অক্টোবর ২৮

রামায়ণ

#রামায়ণ

রামের মহিমা প্রচারের জন্য কৃত্তিবাস লিখেছেন,  রামের চরণ স্পর্শে কাঠের নৌকা সোনা হয়ে গেল -এরকম আজগুবী কথা মূল রামায়ণে লেখা নেই ।

কৃত্তিবাস লিখেছেন-

সূর্যকে ধরিয়া হনু করে কোলাকোলি
সাপটিয়া সূর্যেরে পুরিল কক্ষতলি ।
পর্বত লইয়া উঠে গগন মণ্ডলে
মাথায় পর্বত তুলি লৈল হনুমান ।
পর্বত লইয়া চলে দক্ষিন মুখেতে ।

সূর্যকে বগলে পুরে গন্ধমাদন পর্বত মাথায় করে আনার অদ্ভূত কাণ্ড মূল রাময়ণে নাই ।

শনিবার, অক্টোবর ২৭

মহাভারত

#মহাভারত

কৃষ্ণ জানতেন , দ্রৌপদীর প্রতি কর্ণের গোপন আসক্তি ছিল । তাই দুষ্ট অভিসন্ধি পরায়ণ মানুষের মত কৃষ্ণ একথাও উল্লেখ করতে ভুললেন না যে , “ দ্রৌপদী দিবসের ষষ্ঠভাগে তোমার সমীপে আগমন করিবেন । ”- এরচেয়ে হীন প্রস্তাব কল্পনাও করা যায় না ।

ছিঃ ছিঃ ! এই কি একটা ভগবানের মতো কথা হল ? ভীমের দ্বারা “ কুকুর ” অভিধায় লাঞ্চিত কর্ণকে দেবতা ও পুরোহিতদের স্বার্থে কৃষ্ণের আজ বিশেষ প্রয়োজন । তিনি তাকে রাজ্যের লোভ দেখিয়ে দলে টানতে চায় ।

কুপ্রস্তাবে টলানো গেল না কর্ণকে । কৃষ্ণ কে কর্ণ বললেন,............কুন্তী আমাকে আমার অমঙ্গল উদ্দেশ্যেই পরিত্যাগ করিয়াছিলেন । ”
বললেন, ওদিকে আমার পালক পিতা অধিরথ ও মাতা রাধা আমাকে সস্নেহে পালন করেছেন ।  আমি তাঁদেরই জাতিকুল বিবাহ করে যে ভার্যা ও পুত্রপৌত্র লাভ করেছি , ভালবাসি আমি তাঁদের । না না , কৃষ্ণ ,“ অখণ্ড ভূমণ্ডল বা রাশীকৃত সুবর্ণের বিনিময়ে , হর্ষ বা ভয়ে এই সকল অন্যথা করিতে আমার সামর্থ্য নাই ।
বললেন , দুর্যোধন আমাকে রাজ্য দান করেছেন , বন্ধুভাবে গ্রহন করেছেন এবং আমারই উপর নির্ভর করে আছেন ।
“ আর আমিই যদি সেই সুবিস্তীর্ণ রাজ্য প্রাপ্ত হই, তাহা দুর্যোধন কেই প্রদান করিব ।

ম্লান হয়ে গেলেন কৃষ্ণ কর্ণদ্যুতির প্রখর ঔজ্জ্বল্য ।

( কুন্তী কর্ণকে ত্যাগ করে আজ এই প্রবাদ বাক্য মিথ্যা হয়ে গেছে “ কুপুত্র যদিবা হয় কুমাতা কখনো নয় । ) কিন্তু জনশ্রুতিটির শেষ দুটি শব্দ কে মানতে পারছি না । কুন্তী ছিলেন কুমাতাই ।

কর্ণ তার কানীন পুত্র ( বিবাহ পূর্বে জাত সন্তান ) । সেকথা সেই দিন সেই রণক্রিড়া ভূমিতে বললে ঘটনার গতিপ্রকৃতিই বদলে যেত , সে কথা আজ পঞ্চপাণ্ডবের প্রানভিক্ষা করতে এসে উচ্চারণ করতে কুন্তীর জিহ্বা অসাড় হয়ে গেল না ।

আবাক হয়ে শুনলাম , শুধু পরিচয়ই নয় , কুন্তী কর্ণকে ধর্মোপদেশও দান করছেন ।

বলছেন, “ হে বৎস ! তুমি আমার গৃহে , আমার গর্ভে জন্মগ্রহন পূর্বক মোহবশতঃস্বীয় ভ্রাতৃগণের সহিত সৌহার্দ্য না করিয়া এক্ষণে যে দুর্যোধনের সেবা করিতেছ ইহা কি তোমার সমুচিত কর্ম ? মহাত্মাগণ ধর্মবিনিশ্চয় বিষয়ে পিতামাতাকে সন্তুষ্ট করা পুত্রের প্রধান ধর্ম বলিয়া কীর্তন করিয়াছেন ।

কর্ণ বললেন ,“ ক্ষত্রিয়ে ! ( না , মাতা বলে এ নারীকে সম্বোধন করতে ঘৃণা বোধ করেন রাধেয় কর্ণ ) আমি আপনার বাক্যে আস্থা করি না , আপনার বাক্যানুরূপ কার্য করিলে আমার ধর্মহানি হইবে । .........আমি ক্ষত্রিয়কুলে জন্মগ্রহন করিয়াছিলাম । কিন্তু আপনার নিমিত্তই ক্ষত্রিয়ের ন্যায় সৎকার প্রাপ্ত হই নাই । অতএব আরকোন শত্রু আপনা অপেক্ষা আমার অধিক ক্ষতি করিবে ? আপনি ক্ষত্রসংস্কার প্রাপ্তিকালে আমার প্রতি অদৃশ্য নির্দয় ব্যবহার করিয়া এক্ষণে আমাকে আপনার কার্যসাধনে অনুরোধ করিয়াছেন । আপনি পূর্বে মাতার ন্যায় আমার হিতচেষ্টা না করিয়া এক্ষণে স্বকীয় হিতবাসনায় আমাকে পুত্র বলিয়া সম্বোধন করিয়াছেন । ”

জগতে কুন্তীর মত কু-মাতা বস্ততই বিরল । আর কর্ণের মত সত্যনিষ্ঠ ত্যাগী মহাত্মাও অদ্বিতীয় ।

          সুত্র  -কুরুক্ষেত্রে দেবশিবির / বীরেন্দ্র মিত্র

মঙ্গলবার, অক্টোবর ১৬

Religion শব্দটা কি ?

যে Religion শব্দ ,তারও উৎপত্তি Religare অর্থাৎ to bind বা “ বেঁধে রাখা ” শব্দ থেকে । ধর্ম সুতরাং পরমার্থ লাভের উপায় নয় ; ধর্ম এক বন্ধনরজ্জু যা একটি মতলববাজ ও পোষাকী মানুষকে পরমেশ্বর সাজিয়ে সাম্প্রদায়িক শোষণের কারাগারে অদৃশ্য জেলারের  ভূমিকায় খাড়া রাখে , এইজন্যই কায়েকীস্বার্থের প্রভুরা ঈশ্বরহীন সমাজকে ভয় পান ।

       -বীরেন্দ্র মিত্র

বিদুরের ধর্ম

সভাসদ্বৃন্দকে রাজা ধৃতরাষ্ট্র প্রশ্ন করছিলেন,“ মহাশয়েরা সকলে উপস্থিত আছেন । রাজপুত্র যুধিষ্ঠির সর্বজ্যোষ্ঠ ও গুণবান । অতএব এ রাজ্য তিনিই পাইবেন , তদ্বিষয়ে আমার কিছুমাত্র বক্তব্য নাই । এইক্ষণে এই জিজ্ঞাস্য যে , আমার এই জ্যেষ্ঠপুত্র , যুধিষ্ঠিরের পর রাজ্যভাগী হইবে কি না ? আপনারা কি বিবেচনা করেন , বলুন ।” ( আদিপর্ব/কালীপ্রসন্ন )

অস্বীকার করার উপায় নেই , রাজা ধৃতরাষ্ট্রের এমত আচরণ যথার্থ গণতান্ত্রিক । সেদিন বিদুরগোষ্ঠীর প্রভাবে একটি অত্যন্ত অমানবিক ও নিষ্ঠুর রায় দিয়ে না বসত , তাহলে হয়ত খণ্ডিত ইন্দ্রপ্রস্থের নয় , সমগ্র করুরাজ্যেরই সম্রাট হতেন যুধিষ্ঠির ।

অবিশ্বাস্য হলেও সত্য , ধার্মিক বিদুর রাজ প্রশ্নের উত্তরে সভায় রাখলেন একটি নির্দয় প্রস্তাব , ভবিষ্যতে কে রাজা হবেন , সে তো অনেক দুরের কথা , দুর্যোধন

বিদুর তাঁর শিখাধারী ব্রাক্ষণগোষ্ঠীসহ উথ্থাপন করলেন , অদ্ভূত দাবি । বললেন , রাজা ধৃতরাষ্ট্রের উচিৎ , এই মুহুর্তে তাঁর প্রথমজাত সন্তানকে পরিত্যাগ করা । কেননা সন্তানটি বিবিধ দুর্লক্ষণ নিয়ে জন্মগ্রহন করেছে । তার জন্মমূহুর্তে দেখা যাচ্ছে সমঊহ অশুভ চিহ্ন ।

কি সেই দুর্লক্ষণ ?

মহাভারত বলেছেন , “ সে সময় বায়ু প্রবলবেগে বহিতে লাগিল , দিগদাহ আরম্ভ হইল । ফলতঃ তৎকালে অশেষাবিধ অমঙ্গলসূচক ঘটনা উপস্থিত হইল ।

হতে পারে দুর্যোধন জন্মকালে প্রচণ্ড ঝড় ও ব্রজঘাত হয়েছিল । সম্পূর্ণ প্রকৃতির ঘটনা । কিন্তু শ্রীকৃষ্ণের জন্মকালেও তো এমন প্রকৃতি ছিল । তিনি হয়ে গেলেন ভগবান আর দুর্যোধন হয়েগেলেন দুরাত্মা !

দুর্যোধনের জন্ম হয়েছিলে চৈত্রমাসের কাক ভোরে ( রাত্রী ছয় ঘটিকায় )

কোনো মানুষ দুরাত্মা ও পুণ্যাত্মা হয়ে জন্ম গ্রহন করেন না ।